আরেকটি মুক্তিযুদ্ধের ডাক
ওয়াহিদ জামান
৭ মার্চ ১৯৭১ সালের এই দিনে রেইসকোর্স ময়দানের (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) এই স্থানে বিশাল জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা সংগ্রামের ডাক দেন।
এ দিন লাখ লাখ মুক্তিকামী মানুষের জনসমুদ্রে এই নেতা বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেন,
ওয়াহিদ জামান
৭ মার্চ ১৯৭১ সালের এই দিনে রেইসকোর্স ময়দানের (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) এই স্থানে বিশাল জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা সংগ্রামের ডাক দেন।
এ দিন লাখ লাখ মুক্তিকামী মানুষের জনসমুদ্রে এই নেতা বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেন,
“রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরো দেব,
এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো, ইনশাআল্লাহ।
এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম,
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।”
আমার মন বলে বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে হাসিনার অত্যাচার থেকে দেশবাসিকে রক্ষা করতে তিনি আবার মুক্তিযুদ্ধের ডাক দিতেন।
অনেকে উন্নয়নের কথা বলেন।
আমি বলি-
কোন দস্যু যদি কারো মাকে ধরে নিয়ে প্রতিনিয়ত ধর্ষন করতে থাকে
আর তার ছেলেকে বিরানি পোলাও দিয়ে বুঝাতে থাকে তুমিতো ভালো আছো,
বোকা ছেলের মতো প্রতিবাদ করো কেন?
তখন?
ঠিক তখন যেমন মনে হবে,
আজকের হাসিনার উন্নয়ন দেখে আমারও তাই মনে হয়।
প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাই পেট্রোল বোমায় দগ্ধ মানুষের আহাজারি শুনতে শুনতে,
এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো, ইনশাআল্লাহ।
এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম,
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।”
আমার মন বলে বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে হাসিনার অত্যাচার থেকে দেশবাসিকে রক্ষা করতে তিনি আবার মুক্তিযুদ্ধের ডাক দিতেন।
অনেকে উন্নয়নের কথা বলেন।
আমি বলি-
কোন দস্যু যদি কারো মাকে ধরে নিয়ে প্রতিনিয়ত ধর্ষন করতে থাকে
আর তার ছেলেকে বিরানি পোলাও দিয়ে বুঝাতে থাকে তুমিতো ভালো আছো,
বোকা ছেলের মতো প্রতিবাদ করো কেন?
তখন?
ঠিক তখন যেমন মনে হবে,
আজকের হাসিনার উন্নয়ন দেখে আমারও তাই মনে হয়।
প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাই পেট্রোল বোমায় দগ্ধ মানুষের আহাজারি শুনতে শুনতে,
আর ঘুম থেকে জেগে দেখি
আমার পাশে পড়ে আছে ক্রসফায়ার নাটকের বলি নিরীহ মানুষ।
আমি রাস্তা কি করবো?
আমি সেতু কি করবো?
বিদ্যুৎ কি কাজে লাগবে আমার?
আমার বিরানি ভাত লাগবে না, আমার দেশ মাতৃকা কে ফিরিয়ে দাও।
আমি রাস্তা কি করবো?
আমি সেতু কি করবো?
বিদ্যুৎ কি কাজে লাগবে আমার?
আমার বিরানি ভাত লাগবে না, আমার দেশ মাতৃকা কে ফিরিয়ে দাও।